সরকারি সাহায্য এবং প্রদক্ষেপ
দেশবাসীর খাদ্য অন্ন পরিষেবা সুনিশ্চিত করেছেন আমাদের জনদরদী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী, যার মুল মন্ত্র হল, "সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস"।
৯ মে ২০২০
“ই-নাম” মোদী সরকারের আরও একটি অভিনব উদ্যোগ। জনকল্যাণকর এই প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে উপকৃত হবে সাধারণ কৃষকেরা। এবার সবজি বিক্রয় হবে অনলাইনে। মূল্যের বৈষম্য ঘোচাতে আপাতত সাত রাজ্যের দুশোটি নতুন বাজার কে আনা হয়েছে “ই-নাম” প্রকল্পের আওতায় এবং মোট ৭৮৫ টি বাজার কে নথিভুক্ত করানো হয়েছে। এক দেশ এক বাজারের পথে এগোচ্ছে এবার ভারতবর্ষ।
২৪শে এপ্রিল ২০২০
কোভিড-১৯ মহামারীর সময় যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের নিরবচ্ছিন্ন চিকিৎসা পরিষেবা সুনিশ্চিত করতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে চিঠি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের I
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক জাতীয় যক্ষ্মা দূরীকরণ কর্মসূচির আওতায় যক্ষ্মা রোগীদের ডায়াগনোসিস ও চিকিৎসা পুরোদমে চালু রাখার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে চিঠি দিয়েছে।
23শে এপ্রিল ২০২০
ডিওপিটি-র অনলাইন করোনা কোর্সে ২ লক্ষ ৯০ হাজারেরও বেশি প্রশিক্ষণ কোর্স রয়েছে এবং এই কোর্স চালু হওয়ার দু’সপ্তাহের মধ্যে ১ লক্ষ ৮৩ হাজার ব্যক্তি যুক্ত হয়েছেন : ডঃ জিতেন্দ্র সিং
ডঃ জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, এক অভিনব পরীক্ষা-নিরীক্ষার অঙ্গ হিসাবে সম্ভবত এই প্রথমবার ডিওপিটি করোনা মোকাবিলার কাজে যুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমতায়নে যে অভিনব প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করেছে, তাতে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। অনলাইন এই প্রশিক্ষণ ব্যবস্থায় কোভিড মহামারী মোকাবিলায় যাবতীয় তথ্য দিয়ে প্রশিক্ষণরতদের সমৃদ্ধ করে তোলা হচ্ছে।
23শে এপ্রিল ২০২০
ভ্রাম্যমাণ এই পরীক্ষাগারটি কোভিড-১৯ ডায়াগনোসিস পরীক্ষার পাশাপাশি, ভাইরাসের গঠন বৃত্তান্ত সহ কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের প্রতিরোধক ক্ষমতার বিশ্লেষণমূলক কাজকর্ম পরিচালনায় সাহায্য করবে। ভ্রাম্যমাণ এই পরীক্ষাগারে দৈনিক ১ – ২ হাজার নমুনার বিশ্লেষণ সম্ভব। প্রয়োজন-সাপেক্ষে এই ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারটি দেশের যে কোনও জায়গায় কাজে লাগানো সম্ভব।
23শে এপ্রিল ২০২০
দেশ জুড়ে লকডাউন চলাকালীন পুর এলাকাগুলির বাইরে বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের নির্দেশিকা
কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রক লকডাউনের সময় পুর এলাকার বাইরে বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির নির্মাণ সংক্রান্ত কাজকর্ম অব্যাহত রাখতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসনগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে। এ ধরনের কর্মকান্ডকে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় জরুরি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রোটোকলের অঙ্গ হিসাবে অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
23শে এপ্রিল ২০২০
গার্লিক এসেন্সিয়াল অয়েল ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা অ্যান্টি কোভিড ড্রাগ উদ্ভাবনের চেষ্টা চালাচ্ছেন
কেন্দ্রীয় জৈব প্রযুক্তি দপ্তরের মোহালী-স্থিত সেন্টার অফ ইনোভেটিভ অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড বায়ো প্রসেসিং প্রতিষ্ঠান এমন একগুচ্ছ গবেষণাধর্মী প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যার উদ্দেশ্য হ’ল – মারাত্মক কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ডায়াগনোসিসি বা উপশম-পদ্ধতি খুঁজে বের করা। উল্লেখ করা যেতে পারে, কোভিড-১৯ মহামারী সমগ্র বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করেছে।
22শে এপ্রিল ২০২০
কোভিড-১৯ এমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড হেলথ সিস্টেম প্রিপেয়ার্ডনেস প্যাকেজের জন্য ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা কোভিড-১৯ এমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড হেলথ সিস্টেম প্রিপেয়ার্ডনেস প্যাকেজের জন্য ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এই অর্থ তিনটি পর্যায়ে খরচ করা হবে। কোভিড-১৯ এমার্জেন্সি রেসপন্সের জন্য অবিলম্বে ৭ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা খরচ করা হবে। বাকি অর্থ মিশন মোড-ভিত্তিতে মাঝারি মেয়াদী সহায়তা (১-৪ বছর) হিসাবে খরচ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
21শে এপ্রিল ২০২০
কোভিড-১৯ মহামারীর মতো সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে স্বচ্ছতা বজায় রেখে তাৎক্ষণিক-ভিত্তিতে ই-প্রশাসনিক পরিষেবা প্রদান এবং নাগরিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্যই এই উদ্যোগ। এই ইন্টার্যাক্টিভ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ @CovidIndiaSeva-তে গিয়ে প্রশ্ন করার পর জবাব পাবেন। ড্যাশবোর্ড-ভিত্তিক এই পরিষেবা বিপুল সংখ্যক ট্যুইটের প্রশ্ন সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেবে।
19 এপ্রিল ২০২০
রাজ্য, জেলা বা পুর অঞ্চলের প্রশাসনের জন্য আয়ুষ পদ্ধতির চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য পরিচর্যা পেশাদর সহ চিকিৎসকদের নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার একটি অনলাইন ডেটা পুল তৈরি করেছে। এই ডেটা পুলের ওয়েবসাইট হ’ল https://covidwarriors.gov.in. এই ওয়েবসাইটের ড্যাশবোর্ডে বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত আপডেট করা হচ্ছে, যেখানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ ও মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় মানবসম্পদের তথ্য দেওয়া রয়েছে।
বস্ত্র মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানি পুরো বস্ত্র মূল্য চেইনের জন্য বিভিন্ন আইআইটির নেতৃত্বে পাঁচটি টেকনোলজিক টাস্ক ফোর্স গঠন করেছেন।আইআইটি মাদ্রাজ দেশীয় মেশিন উৎপাদন ও মেশিন সরঞ্জামগুলিতে এই গোষ্ঠীর নেতৃত্ব দেবে। স্থানীয় ল্যাব স্থাপন এবং স্থানীয় প্রযুক্তি প্রচারের জন্য আইআইটি বোম্বেকে সমন্বয় সাধন করার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে। আর একটি টাস্কফোর্স আইআইটি দিল্লিতে কাঁচামাল এবং বর্জ্য পণ্য ব্যবহার প্রযুক্তিতে কাজ করবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প গুলিকে উৎসাহিত করার এবং ঐতিহ্যবাহী খাতের জন্য বড় তথ্য বিশ্লেষণ করার দায়িত্ব আইআইটি খড়গপুরকে প্রদান করা হয়েছে । আইআইটি কানপুর রেশম প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রেশম জাত বর্জ্য পণ্য শৈল্পিক ব্যবহারের পদক্ষেপ পরিকল্পনা করবে। পাট বৈচিত্র্যকরণ, পাট চাষের উৎপাদনশীলতার উন্নতি এবং জিওটেক্সটাইলসহ পাটের শিল্প প্রয়োগের জন্য আইআইটি খড়গপুর বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।